ট্রাস্ট দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য

Last Updated on 22/07/2023 by সাব-রেজিস্ট্রার শাহাজাহান আলী বিপিএএ

মাত্র কয়েকটি ক্লিকে যে কোন দলিলের রেজিস্ট্রি খরচের হিসাব বের করুন “দলিল ফিস ক্যালকুলেটর” মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে।

“দলিল ফিস ক্যালকুলেটর” মোবাইল অ্যাপটি ফ্রি ইন্সটল করতে এখানে ক্লিক করুন।

রেজিস্ট্রেশন ফিসঃ

  • দলিলে লিখিত সম্পত্তির মূল্য ৪০০০ টাকা পর্যন্ত হলে মূল্যের ১%, তবে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা।
  • দলিলে লিখিত সম্পত্তির মূল্য ৪০০০ টাকার বেশি হলে- ২৫০০ টাকা।

রেজিস্ট্রেশন ফি এর অর্থ স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।

স্টাম্প শুল্কঃ উইল বা ইচ্ছাপত্র ব্যতীত লিখিতভাবে কোন সম্পত্তির ট্রাস্ট ঘোষণা হলে- দলিলে সম্পত্তির প্রদর্শিত মূল্যের সমপরিমান অংক বা মূল্যের ০.১% টাকা তবে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা (স্টাম্প আইনের ১ নম্বর তফশিলের ৬৩ (এ)  নম্বর ক্রমিকে উল্লিখিত বর্ণনা অনুসারে)।

দলিলে সর্বোচ্চ ১২০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল স্টাম্প ব্যবহার করা যাবে। স্টাম্প খাতের বাকি অর্থ স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।

স্হানিয় সরকার করঃ ট্রাস্ট দলিলটি স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এর অধীন সম্পত্তি না হলে, হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩% টাকা, সিটি কর্পোরেশন ভুক্ত সম্পত্তির হলে হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ২% টাকা এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এর অধীন সম্পত্তি হলে হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের হলে ২% টাকা।

(স্থানীয় সরকার করের পরিমাণ ১০০ টাকা বা তার কম হলে নগদ অর্থে এবং ১০০ টাকার বেশি হলে- রেজিস্ট্রি অফিস চত্ত্বরে এন.আর.বি.সি. ব্যাংক বুথে জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। অফিস চত্ত্বরে এন.আর.বি.সি. ব্যাংক বুথ না থাকলে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের হিসাব নম্বরে পে-অর্ডারের মাধ্যমে জমা করে পে-অর্ডারের মাধমে পরিশোধ করতে হবে।)

ট্রাস্ট দলিলটি স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত হলে উৎস কর (ধারা ১২৫) প্রযোজ্যঃ

উৎস কর (১২৫ ধারার কর): সাফ কবলা দলিলের উৎস কর নির্ধারণ কিছুটা জটিল প্রক্রিয়া। উৎস কর সকল স্থানের জমি, প্লট, বাড়ি বা ফ্লাটের ক্ষেত্রে একরূপ নয়। সারা দেশের সকল স্থানকে তিনটি তফসিলে ভাগ করে প্রত্যেক এলাকার জন্য পৃথকভাবে উৎস কর নির্ধারণ করা হয়েছে। তাই আপনার জমি, প্লট, বাড়ি বা ফ্লাট নিচের কোন তফসিলের অন্তর্ভুক্ত তা ভালভাবে পড়ে নিয়ে উৎস কর কত হবে তা নির্ধারণ করুন।

উৎসে কর বিধিমালা, ২০২৩ এর বিধি ৬ অনুসারে এই কর আদায় করা হয়ে থাকে। ৬ নং বিধিতে বলা হয়েছে, Registration Act, 1908 এর Section 17 এর Sub-section (1) এর Clauses (b), (c) বা (e) এর অধীন দলিল দস্তাবেজ নিবন্ধনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন নিবন্ধন কর্মকর্তা নিম্ন-বর্ণিত হারে কর পরিশোধ ব্যতীত কোন দলিল দস্তাবেজ নিবন্ধন করিবেন না। সারা দেশের জমি/স্থাপনার দলিল রেজিস্ট্রির ক্ষেত্রে তিনটি তফসিল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে উৎস কর হার নির্দিষ্ট করা হয়-

তফশিল-(ক):

নিম্ন-লিখিত বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত জমি বা জমিসহ বাড়ি এর জন্য প্রযোজ্য উৎসকর হার- 

১। ঢাকাস্থ গুলশান, বনানী, মতিঝিল, দিলখুশা, নর্থ-সাউথ রোড, মতিঝিল সম্প্রসারিত এলাকাসমূহ ও মহাখালী এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা কাঠাপ্রতি ২০,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী সেটি। (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)
২। ঢাকার কারওয়ান বাজার এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা কাঠাপ্রতি ১২,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী সেটি (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৩। চট্টগ্রাম জেলার আগ্রাবাদ ও সিডিএ এভিনিউ দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা কাঠাপ্রতি ৮,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী সেটি (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা) ।
৪। নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, বাড্ডা, সায়েদাবাদ, পোস্তগোলা এবং গেন্ডারিয়ার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ৮,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী সেটি (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
 ৫। ঢাকার উত্তরা, সোনারগাঁও, জনপথ, শাহবাগ, পান্থপথ, বাংলামোটর এবং কাকরাইল এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ১২,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৬। ঢাকাস্থ নবাবপুর ও ফুলবাড়িয়ার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ৩,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী (১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।

তবে শর্ত থাকে যে, জমিতে কোন স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস থাকলে উক্ত স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর প্রতি বর্গমিটারের জন্য ৮০০ টাকা হারে অথবা ঐ স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর দলিল মূল্যের  ৮% টাকা, এর মধ্যে যেটি বেশি সেই হারে অতিরিক্ত কর পরিশোধ করতে হবে।

তফশিল-(খ): 

নিম্নলিখিত এলাকায় অবস্থিত  জমি বা জমিসহ বাড়ি এর জন্য প্রযোজ্য করহার-

১। ঢাকার উত্তরা (সেক্টর ১-৯), খিলগাঁও পুনর্বাসন এলাকা (১০০ ফুট রাস্তার পাশে), আজিমপুর, রাজারবাগ পুনর্বাসন এলাকা (বিশ্বরোডের পাশে) এবং চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ, হালিশহর, পাঁচলাইশ, নাসিরাবাদ ও মেহেদিবাগ এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ৩,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
 ২। ঢাকার গুলশান, বনানী, বনানী ডিওএইচএস, ধানমন্ডি, বারিধারা ডিওএইচএস, মহাখালী ডিওএইচএস, বসুন্ধরা (ব্লক এ থেকে জে পর্যন্ত), নিকেতন, বারিধারা এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ১০,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৩। ঢাকাস্থ রাজউক পূর্বাচল আবাসিক মডেল টাউন, বসুন্ধরা (ব্লক কে থেকে পি পর্যন্ত) এবং ঝিলমিল আবাসিক এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% টাকা হারে অথবা প্রতি কাঠা ৩০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৪। ঢাকাস্থ কাকরাইল, সেগুনবাগিচা, বিজয়নগর, ইস্কাটন, গ্রীনরোড, এলিফ্যান্ট রোড, ফকিরাপুল, আরামবাগ, মগবাজার (মূল রাস্তার ১০০ ফুটের মধ্যে), তেজগাঁও শিল্প এলাকা, শেরে বাংলানগর প্রশাসনিক এলাকা, আগারগাঁও প্রশাসনিক এলাকা, লালমাটিয়া, ক্যান্টনমেন্ট এবং চট্টগ্রামের খুলশী এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ৫,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশী সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৫। ঢাকাস্থ কাকরাইল, সেগুনবাগিচা, বিজয়নগর, ইস্কাটন, গ্রীনরোড, এলিফ্যান্ট রোড (মূল রাস্তার ১০০ ফিটের বাইরে) এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ২,৫০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৬। গ্রীনরোড ( ঢাকার ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ৩ নং রোড হতে ৮ নং রোড পর্যন্ত) দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ৫,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৭। ঢাকার উত্তরা (সেক্টর ১০ থেকে ১৪), নিকুঞ্জ (দক্ষিণ), নিকুঞ্জ (উত্তর), বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকা, গেন্ডারিয়া পুনর্বাসন এলাকা, শ্যামপুর পুনর্বাসন এলাকা, আইজি বাগান পুনর্বাসন এলাকা ও টঙ্গী শিল্প এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ১,২০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৮। ঢাকার শ্যামপুর শিল্প এলাকা, পোস্তগোলা শিল্প এলাকা এবং জুরাইন শিল্প এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ১,০০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
৯। ঢাকার খিলগাঁও পুনর্বাসন এলাকা (১০০ ফুটের কম প্রশস্ত রাস্তার পাশে), রাজারবাগ পুনর্বাসন এলাকা (৪০ ফুট ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ রাস্তার পাশে) দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ১,৫০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।
১০। ঢাকার গোড়ান (৪০ ফুট রাস্তার পাশে), হাজারীবাগ ট্যানারী এলাকার দলিল মূল্যের উপর ৮% হারে অথবা প্রতি কাঠা ৬০,০০০/= টাকা এর মধ্যে যেটি বেশি সেটি (মন্তব্য ১.৬৫ শতাংশে ১ কাঠা)।

তবে শর্ত থাকে যে, জমিতে কোন স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস থাকলে উক্ত স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর প্রতি বর্গমিটারের জন্য ৮০০ টাকা হারে অথবা ঐ স্থাপনা (Structure), বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর দলিল মূল্যের  ৮% টাকা, এর মধ্যে যেটি বেশি সেই হারে অতিরিক্ত কর পরিশোধ করতে হবে।

তফশিল-(গ): 

নিম্নলিখিত এলাকায় অবস্থিত জমি বা জমিসহ বাড়ির দলিল রেজিস্ট্রির ক্ষেত্রে উৎস কর হার নিম্নরূপ-

১। তফসিল (ক) এবং (খ)তে বর্ণিত নয় এমন এলাকা, যা রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) এর আওতাধীন, এমন এলাকার জমি ও স্থাপনার দলিলমূল্যের মূল্যের উপর ৮% টাকা।
২। গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম জেলা [রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ব্যতীত] এবং যে কোন সিটি কর্পোরেশন (ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন ব্যতিত) এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকার জমি ও স্থাপনার দলিল মূল্যের উপর ৬% টাকা।
৩। জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভার অধীন জমি ও স্থাপনার দলিল মূল্যের উপর ৬% টাকা।
৪। জেলা সদর ব্যতীত অন্যান্য যে কোন পৌরসভার অধীন জমি ও স্থাপনার দলিল মূল্যের উপর ৪% টাকা।
৫। (ক), (খ) এবং (গ) তফসিলে বর্ণিত হয় নাই এমন এলাকার জমি ও স্থাপনার দলিল মূল্যের উপর ২% টাকা।

উৎস করের অর্থ সোনালী ব্যাংক লিঃ এর স্থানীয় শাখায় জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।

এছাড়াও ট্রাস্ট দলিল রেজিস্ট্রি করতে যা যা লাগবে তা হচ্ছে

  • ৩০০ টাকার স্টাম্পে হলফনামা।
  • ই- ফিঃ- ১০০ টাকা।
  • ঢ- ফিঃ-
    • দলিলের প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা
    •  
  • (নকলনবিশগনের পারিশ্রমিক) ঢঢ ফিঃ-
    • দলিলের প্রতি ৩০০ (তিন শত) শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা

গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যঃ

  • ঢ-ফিস ও ই-ফিস, রেজিস্ট্রেশন ফি এর সাথে একত্রে পে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিঃ এ জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।
  • সরকার নির্ধারিত হলফনামা ৩০০ টাকার স্টাম্পে প্রিন্ট করে মূল দলিলের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
  • ঢঢ- ফি নগদে রেজিস্ট্রি অফিসে জমা করতে হবে।
  • স্ট্যাম্প আইন, ১৮৯৯ এর ৫ নম্বর ধারায় Instruments relating to several distinct matters প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, Any instrument comprising or relating to several distinct matters shall be chargeable with the aggregate amount of the duties with which separate instruments, each comprising or relating to one of such matters, would be chargeable under this Act.

অর্থ মন্ত্রনালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বিএসইসি ও বিআইসিএম শাখার গত ৯ জুলাই, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দ তারিখের নং- ৫৩.০০.০০০০.৪২২.৯৯.০০৩.১৫-১০ স্মারকের মাধ্যমে সহকারী সচিব জনাব মোঃ মখফার উদ্দিন খোকন স্বাক্ষরিত; মহাপরিদর্শক, নিবন্ধন বরাবর প্রেরিত পত্রে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত Collective investment Scheme/Mutual Funds  এর ট্রাস্ট দলিল রেজিস্ট্রির উপর আরোপনীয় সমুদয় স্টাম্প শুল্ক মওকুফ করেছে।

সাব-রেজিস্ট্রার শাহাজাহান আলী বিপিএএ

1 comment

  • এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, অসহায়/ দুঃস্থদের সেবা, চিকিৎসা ইত্যাদি ধর্মীয় ও সমাজিক কাজে নিয়মিত অর্থ সাহায্যের জন্য ইচ্ছে পোষণ করে, পরিবারের সকল সদস্যদের সমন্বয়ে ট্রাষ্ট গঠন কারার নিমিত্তে কোনো অস্থাবর সম্পত্তি / (জমি) রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া কোনো সংস্থা ( যেমন সমাজসেবা অধিদপ্তর) থেকে অনুমোদনের প্রয়োজন পড়ে কি না?
    (২)ট্রাষ্টের সম্পত্তির রেজিষ্ট্রেশন দলিলের কপি দিয়ে ব্যাংক হিসাব খোলা যায় কি না?
    (৩) ট্রাষ্টের নামে ব্যাংক হিসাব খুলতে আর অন্য কোনো সংস্থার ছাড়পত্র লাগে কিনা।

error: Content is protected !!