Last Updated on 09/02/2023 by সাব-রেজিস্ট্রার শাহাজাহান আলী বিপিএএ
রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রির সময় প্রায়ই এমন অভিযোগ আসে যে, কোন স্থাবর সম্পত্তি নিয়ে আদালতে মামলা বিচারাধীন রয়েছে, অথচ কোন এক পক্ষ সেই সম্পত্তি বিক্রি, দান বা অন্য কোন ভাবে হস্তান্তরের দলিল রেজিস্ট্রি করতে এসেছে। সাধারণত আদালতের সম্ভাব্য রায় যে ব্যক্তির বিপক্ষে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়, সেই পক্ষ প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে এ ধরনের হস্তান্তরের চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু কোন সম্পত্তি নিয়ে মামলা চলমান থাকলে আদালতের অনুমতি ছাড়া কি সেই সম্পত্তি হস্তান্তর করা যায়? জেনে নিন এক্ষেত্রে আইন কি বলে।
বাংলাদেশের কোন আদালতে স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত কোন মামলা চলমান থাকলে আদালতের অনুমতি ছাড়া মামলার কোন পক্ষই, যে সম্পত্তি নিয়ে মামলা চলমান সেই সম্পত্তি বিক্রয় বা হস্তান্তর বা এমন অন্য কোন ভাবে ব্যবহার করতে পারবে না, যার ফলে আদালতের সম্ভাব্য কোন ডিক্রি বা আদেশের দ্বারা কোন পক্ষের কোন অধিকার ক্ষুন্ন করবে। তবে আদালতের অনুমতি নিয়ে কিংবা আদালত কোন শর্ত আরোপ করলে সেই শর্ত পরিপালন করে হস্তান্তর করা যেতে পারে, যা সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫২ ধারায় ব্যাক্ষা করা হয়েছে। আইনের এই নীতিকে লিসপেনডেন্স নীতি বলে।
হস্তান্তর দলিল সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন।
সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর 52 ধারা- Transfer of property pending suit relating thereto- During the pendency in any Court in Bangladesh, of any suit or proceeding which is not collusive and in which any right to immoveable property is directly and specifically in question, the property cannot be transferred or otherwise dealt with by any party to the suit or proceeding so as to affect the rights of any other party thereto under any decree or order which may be made therein, except under the authority of the Court and on such terms as it may impose.
Explanation. -For the purposes of this section, the pendency of a suit or proceeding shall be deemed to commence from the date of the presentation of the plaint or the institution of the proceeding in a Court of competent jurisdiction, and to continue until the suit or proceeding has been disposed of by a final decree or order and complete satisfaction or discharge of such decree or order has been obtained, or has become unobtainable by reason of the expiration of any period of limitation prescribed for the execution thereof by any law for the time being in force.
কোন জমির উপরে সিসি লোন নেয়া থাকলে সেটা ক্রয়- বিক্রয় করা যায়?
যায় না।
সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ধারা 53D. Immoveable Property under mortgage not to be transferred- No immovable property under registered mortgage shall be re-mortgaged or sold without the written consent of the mortgagee, and any re-mortgage or sale made otherwise shall be void.
(বন্ধক-গ্রহীতার লিখিত সম্মতি ব্যতীত কোন নিবন্ধিত বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা যাইবে না, এতৎসত্ত্বেও কোন পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা হইলে তা অবৈধ হইবে।)
আপনার পরবর্তী প্রশ্ন নিচের ফেসবুক গ্রুপে লিখতে পারেন, উত্তর পাবেন।
https://www.facebook.com/groups/400165940533813/
কোন জমির উপরে সিসি লোন নেয়া থাকলে সেটা কি ক্রয় বিক্রয় করা যায়?
হস্তান্তর করা যায় না।
সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ধারা 53D. Immoveable Property under mortgage not to be transferred- No immovable property under registered mortgage shall be re-mortgaged or sold without the written consent of the mortgagee, and any re-mortgage or sale made otherwise shall be void.
(বন্ধক-গ্রহীতার লিখিত সম্মতি ব্যতীত কোন নিবন্ধিত বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা যাইবে না, এতৎসত্ত্বেও কোন পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা হইলে তা অবৈধ হইবে।)
আপনার পরবর্তী প্রশ্ন নিচের ফেসবুক গ্রুপে লিখতে পারেন, উত্তর পাবেন।
https://www.facebook.com/groups/400165940533813/
সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের ৫৩ ডি ধারায়
বন্ধকের দায়ে দায়বদ্ধ থাকা সম্পত্তি বর্তমান বন্ধকগ্রহীতার লিখিত অনুমতি ছাড়া পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা কে অবৈধ বলা হয়েছে। কিন্তু ঐ সম্পত্তি দানপত্র বা হেবা অর্থাৎ পুনঃবন্ধক এবং বিক্রি করা ছাড়া আর যেকোনো উপায়ে হস্তান্তর করা যাবে। শুধু বিক্রি এবং পুনঃবন্ধক করা যায় না।
আমাদের পারিবারিক ৩.৪০ একর জমি আছে যার মধ্যে ২ শরীকের মধ্যে ১.৩৬ একর জমি নিয়ে মামলা ও হাইকোর্ট কতৃক ঐ মামলার নিম্ন আদালত কতৃর ডিগ্রি প্রাপ্ত দের নামে এস্টাটাস্কো বহল রহিয়াছে। এই এস্টাটাস্কো কি অন্য শরীকের উপর বহাল থাকার কারনে আমরা যারা ঐ খতিয়ানের ভিন্ন মালিক রহিয়াছি যারা উক্ত মামলার বাদী ও বিবাদী কোন পক্ষের সঙ্গে যুক্ত না তাদের ঐ এস্টাটাস্কো থাকার কারনে উক্ত জমিতে যাওয়া আসা বা নির্মান কাজে কোন বাধা আসতে পারে।
এক কথায় আমি উক্ত মামলার বাদী বা বিবাদী কোন পক্ষের সঙ্গে যুক্ত না বা বর্তমান এস্টাটাস্কো এর তালিকা ভুক্ত না
This is a very good tip especially to those new to the
blogosphere. Brief but very accurate info… Thanks for sharing this one.
A must read article!
জর্জ কোর্ট, হাই কোর্ট সব রায় আমার পক্ষে, হাইকোর্টের রায়ের পরে খাজনা দিতে গিয়ে জানতে পারি- বি.আর.এস রেকর্ড বিপক্ষ পার্টির নামে হইছে…। পুর্বের রেকর্ড সব আমাদের নামেই ছিলো। এস. এ রেকর্ড, মাঠ জরিপেও আমাদের নামেই ছিলো। যখন জানতে পারলাম- রেকর্ড আমাদের নামে নেই, তখন রেকর্ড সনশোধনের জন্য এসি ল্যান্ড বরাবর আবেদন করলাম। বিপক্ষ পার্টি বলল- “আমরা সুপ্রীমকোর্টে আপিল করেছি, হাইকোর্টের রায় স্থগিতের আবেদন ও করেছি”। ফলে আমার রেকর্ড সংশোধনের আবেদন খারিজ করে দিলো এসিল্যাণ্ড মহোদয়। কিন্তু তাদের রায় স্থগিতের আবেদন মহামান্য সুপ্রীমকোর্ট নাকচ করে দিয়েছেন অল্প কিছুদিন আগে। এখন কি আমি পুনরায় আবেদন করতে পারবো? আর আবেদন করেও কি কোনো লাভ হবে????
বি দ্রঃ মহামান্য হাইকোর্ট তার রায়ের মধ্যে এভাবে লিখেছেন- “প্রতারনা সবকিছুকে নস্যাত করে। বাদীপক্ষ অন্যান্য সাক্ষীদের মাধ্যমে আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করেছেন, তথা আদালতের সাথে প্রতারনার আশ্রয় নিয়েছেন। তারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আদালতে কেস দায়ের করেন।”