মামলা মোকদ্দমা থেকে বাচতে হলে যে কোন দলিলের মাধ্যমে বা উত্তরাধিকার সুত্রে জমি বা প্লট প্রাপ্তির পর আপনার মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হবেঃ
- দলিল রেজিস্ট্রির পর আমিন দ্বারা জমি মেপে সীমানা নির্ধারণ করে পূর্বের মালিকের কাছ থেকে দখল বুঝে নিতে হবে।
- জমিতে আপনার দখল প্রতিষ্ঠার জন্য জমির প্রকৃত ব্যবহার তথা চাষাবাদ, গাছপালা রোপন, ঘরবাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি করতে হবে।
- রেজিস্ট্রি অফিস থেকে মূল দলিল পেতে দেরি হলে মূল দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করতে হবে।
- দলিলের নকল প্রাপ্তির পর দ্রুত সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদন করে নিজ নামে নামজারি/খারিজ (মিউটেশন) করতে হবে, কারন দখল এবং নামজারি করতে দেরি করলে অসাধু বিক্রেতা আপনার ক্রয়কৃত জমি অন্যত্র বিক্রয় করতে পারে।
- সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে নামজারি হলে, নামজারি খতিয়ান এবং ডি,সি,আর, সংগ্রহ করতে হবে এবং নতুন হোল্ডিং এ ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করে দাখিলার কপি সংগ্রহপূর্বক সংরক্ষণ করতে হবে।
- নিয়মিতভাবে প্রতিবছর ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করতে হবে।
- সময়মতো রেজিস্ট্রি অফিস থেকে মূল দলিল সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করতে হবে।
দলিল সম্পাদনা করার পর নামজারি খতিযান না করলে দলিলের মেয়াদ কত বছর থাকে
আপনার প্রশ্নটি স্পষ্ট নয়। দলিল সম্পাদন অর্থ দলিলের প্রতি পৃষ্ঠায় দলিলটির দাতা বা পক্ষগণ কর্তৃক সম্মতিসূচক নাম স্বাক্ষর করা। ‘সম্পাদনের পর নামজারি’ এবং ‘নামজারি না করলে দলিলের মেয়াদ কত’ কথাগুলো অস্পষ্ট।
সম্পত্তি ক্রয় করার পর যদি জানা যায়, উক্ত জমি বিক্রেতা আগেই কিছু অংশ অন্যজনের নিকট বিক্রি করে ফেলে। করনিয় কি জানালে উপকৃত হবো।
প্রতারক বিক্রেতার কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করুন অথবা আদালতে প্রতারণার মামলা করুন।
আপনার পরবর্তী প্রশ্ন নিচের ফেসবুক গ্রুপে লিখতে পারেন, উত্তর পাবেন।
https://www.facebook.com/groups/400165940533813/
jomi registration korar por amanot korte hoi kivabe ar rule ta ki
আমানত করা বলতে কি বুঝাচ্ছেন?
এখানে ক্লিক করে মাটির পাঠশালা গ্রুপে যুক্ত হয়ে প্রশ্ন করুন।
জমি বিক্রয়ের পর জমি বুঝে না পেলে বা জমি ভোগ দখল না দিলে কি করনীয়